ঢাকা , রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মন খারাপ? মেনে চলুন এই ৯টি উপায়

সুখের পাশাপাশি দুঃখও জীবনের অংশ। জীবনে এমন সময় আসে যখন অকারণেই মন খারাপ লাগে, বা কোনো বিশেষ কারণে মন ভারী হয়ে যায়। এই সময় নিজের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

১. প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান
সহানুভূতিশীল বন্ধু ও আত্মীয়রা আপনার অনুভূতি মন দিয়ে শুনবে। নিজের খারাপ লাগা শেয়ার করলে মন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।

২. অতিরিক্ত চাপ নেবেন না
অতিরিক্ত কাজের চাপ মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিকর। কাজের মাঝে বিরতি নিন এবং নিজেকে সময় দিন।

৩. আনন্দদায়ক কাজ করুন
ছোটবেলার প্রিয় বই পড়া, পছন্দের সিনেমা দেখা, রান্না, প্রকৃতিতে ঘুরে বেড়ানো— যা আপনাকে আনন্দ দেয়, সেটাই বেশি করে করুন।

৪. বাইরে বের হোন
দূরে যেতে হবে না, ছোট্ট হাঁটা, বাজার করা বা শপিংও মন ভালো করতে পারে। দিনের আলো ও তাজা বাতাস মানসিকভাবে ফ্রেশ করে তোলে।

৫. পজিটিভ চিন্তা করুন
যা ভালো ঘটেছে তার তালিকা করুন। মনে করিয়ে দিন, খারাপ সময় স্থায়ী নয়।

৬. নিজেকে দোষারোপ করবেন না
খারাপ ঘটনার জন্য নিজেকে দোষারোপ বন্ধ করুন। ধৈর্য ধরুন এবং নিজেকে সময় দিন।

৭. গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দিন
মন খারাপের সময় আত্মবিশ্বাস কমে যায়। যৌক্তিকভাবে চিন্তা করতে পারছেন কিনা, তা দেখে সিদ্ধান্ত নিন।

৮. ভালো ঘুম দিন
পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য জরুরি।

৯. বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন
যদি দীর্ঘ সময় ধরে মন খারাপ থাকে, মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নিন।

মন খারাপের মুহূর্তে নিজেকে অবহেলা না করে যত্ন নিন। ছোট ছোট পরিবর্তনও আপনার মানসিক স্বাস্থ্যে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।

সর্বাধিক পঠিত

নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের স্যুটে বিশ্বনেতাদের সমাগম

মন খারাপ? মেনে চলুন এই ৯টি উপায়

আপডেট সময়: ০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫

সুখের পাশাপাশি দুঃখও জীবনের অংশ। জীবনে এমন সময় আসে যখন অকারণেই মন খারাপ লাগে, বা কোনো বিশেষ কারণে মন ভারী হয়ে যায়। এই সময় নিজের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

১. প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান
সহানুভূতিশীল বন্ধু ও আত্মীয়রা আপনার অনুভূতি মন দিয়ে শুনবে। নিজের খারাপ লাগা শেয়ার করলে মন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।

২. অতিরিক্ত চাপ নেবেন না
অতিরিক্ত কাজের চাপ মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিকর। কাজের মাঝে বিরতি নিন এবং নিজেকে সময় দিন।

৩. আনন্দদায়ক কাজ করুন
ছোটবেলার প্রিয় বই পড়া, পছন্দের সিনেমা দেখা, রান্না, প্রকৃতিতে ঘুরে বেড়ানো— যা আপনাকে আনন্দ দেয়, সেটাই বেশি করে করুন।

৪. বাইরে বের হোন
দূরে যেতে হবে না, ছোট্ট হাঁটা, বাজার করা বা শপিংও মন ভালো করতে পারে। দিনের আলো ও তাজা বাতাস মানসিকভাবে ফ্রেশ করে তোলে।

৫. পজিটিভ চিন্তা করুন
যা ভালো ঘটেছে তার তালিকা করুন। মনে করিয়ে দিন, খারাপ সময় স্থায়ী নয়।

৬. নিজেকে দোষারোপ করবেন না
খারাপ ঘটনার জন্য নিজেকে দোষারোপ বন্ধ করুন। ধৈর্য ধরুন এবং নিজেকে সময় দিন।

৭. গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দিন
মন খারাপের সময় আত্মবিশ্বাস কমে যায়। যৌক্তিকভাবে চিন্তা করতে পারছেন কিনা, তা দেখে সিদ্ধান্ত নিন।

৮. ভালো ঘুম দিন
পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য জরুরি।

৯. বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন
যদি দীর্ঘ সময় ধরে মন খারাপ থাকে, মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নিন।

মন খারাপের মুহূর্তে নিজেকে অবহেলা না করে যত্ন নিন। ছোট ছোট পরিবর্তনও আপনার মানসিক স্বাস্থ্যে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।