
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মনিরুজ্জামান। ভিপি পদে জিতু পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৩৪ ভোট। আর জিএস পদে ৩ হাজার ৯২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোটের মাজহারুল ইসলাম।
এছাড়া সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট থেকে এজিএস (পুরুষ) নির্বাচিত হয়েছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ফেরদৌস আল হাসান এবং এজিএস (নারী) নির্বাচিত হয়েছেন দর্শন বিভাগের আয়শা সিদ্দিকা মেঘলা।
অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন—শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক: আবু ওবায়দা ওসামা (শিবির), পরিবেশ সম্পাদক: মো. শাফায়েত মীর (শিবির), সাহিত্য সম্পাদক: মো. জাহিদুল ইসলাম (শিবির), সাংস্কৃতিক সম্পাদক: মহিবুল্লাহ শেখ জিসান (স্বতন্ত্র), সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক: মো. রায়হান উদ্দীন (শিবির), নাট্য সম্পাদক: মো. রুহুল ইসলাম (শিবির), ক্রীড়া সম্পাদক: মাহমুদুল হাসান কিরন (স্বতন্ত্র), সহ ক্রীড়া সম্পাদক (নারী): ফারহানা আক্তার লুবনা (শিবির), সহ ক্রীড়া সম্পাদক (পুরুষ): মো. মাহাদী হাসান (শিবির), তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক: মো. রাশেদুল ইসলাম লিখন (শিবির), সমাজসেবা সম্পাদক: আহসাব লাবিব (বাগছাস), সহ সমাজসেবা সম্পাদক (নারী): নিগার সুলতানা (শিবির), সহ সমাজসেবা সম্পাদক (পুরুষ): মো. তৌহিদ হাসান (শিবির), স্বাস্থ্য সম্পাদক: হুসনী মোবারক (শিবির), পরিবহন সম্পাদক: মো. তানভীর রহমান (শিবির)।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ হাজার ৮৯৭ জন। ভোট দিয়েছেন প্রায় ৬৭-৬৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। ২৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১৭৭ জন প্রার্থী। ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ ও ফলাফল ঘোষণাকে ঘিরে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।