ঢাকা , রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, নির্বাচনে কালো টাকা ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনের সময় সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সক্রিয় থাকবে।

নির্বাচনে কালো টাকার সুযোগ নেই, প্রয়োজনে মাঠে থাকবে বিশেষ দল: দুদক চেয়ারম্যান

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কালো টাকার কোনো সুযোগ নেই। কেউ কালো টাকা ছড়ানোর চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে নির্বাচন চলাকালে বিশেষ নজরদারি দল মাঠে কাজ করবে।

গতকাল বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “সরকার একটি ভালো নির্বাচন দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। নির্বাচন যেন নির্ধারিত সময়েই হয়, সে লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।”

দুদক চেয়ারম্যান জানান, নির্বাচন এলেই অর্থ ব্যয়ের প্রবণতা বেড়ে যায়, যার মাধ্যমে ভোটার কেনারও চেষ্টা হয়। এসময় তিনি বলেন, “টাকার ব্যবহার বেড়ে গেলে এর দুটি দিক আছে—ডিমান্ড সাইড এবং সাপ্লাই সাইড। আমাদের সাপ্লাই সাইড বন্ধ করতে হবে। ব্যাংক, দুদক ও অন্যান্য সংস্থা এ বিষয়ে কাজ করবে।”

তিনি আরও জানান, কেউ নির্বাচনের সময় হলফনামায় মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিলে, সে সম্পর্কে তথ্য পেলে দুদক ব্যবস্থা নেবে। মিডিয়া ও জনগণকে এগিয়ে এসে সঠিক তথ্য জানাতে আহ্বান জানান তিনি। একইসঙ্গে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এখন থেকেই আওয়াজ তুলুন—দুর্নীতিগ্রস্ত এমপি প্রার্থী চাই না।”

সর্বাধিক পঠিত

নিউইয়র্কে ড. ইউনূসের স্যুটে বিশ্বনেতাদের সমাগম

দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, নির্বাচনে কালো টাকা ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনের সময় সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সক্রিয় থাকবে।

নির্বাচনে কালো টাকার সুযোগ নেই, প্রয়োজনে মাঠে থাকবে বিশেষ দল: দুদক চেয়ারম্যান

আপডেট সময়: ০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কালো টাকার কোনো সুযোগ নেই। কেউ কালো টাকা ছড়ানোর চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে নির্বাচন চলাকালে বিশেষ নজরদারি দল মাঠে কাজ করবে।

গতকাল বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “সরকার একটি ভালো নির্বাচন দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। নির্বাচন যেন নির্ধারিত সময়েই হয়, সে লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।”

দুদক চেয়ারম্যান জানান, নির্বাচন এলেই অর্থ ব্যয়ের প্রবণতা বেড়ে যায়, যার মাধ্যমে ভোটার কেনারও চেষ্টা হয়। এসময় তিনি বলেন, “টাকার ব্যবহার বেড়ে গেলে এর দুটি দিক আছে—ডিমান্ড সাইড এবং সাপ্লাই সাইড। আমাদের সাপ্লাই সাইড বন্ধ করতে হবে। ব্যাংক, দুদক ও অন্যান্য সংস্থা এ বিষয়ে কাজ করবে।”

তিনি আরও জানান, কেউ নির্বাচনের সময় হলফনামায় মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিলে, সে সম্পর্কে তথ্য পেলে দুদক ব্যবস্থা নেবে। মিডিয়া ও জনগণকে এগিয়ে এসে সঠিক তথ্য জানাতে আহ্বান জানান তিনি। একইসঙ্গে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এখন থেকেই আওয়াজ তুলুন—দুর্নীতিগ্রস্ত এমপি প্রার্থী চাই না।”