ঢাকা , রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
বনভূমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন শার্শার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরীর বিরুদ্ধে জুয়া ও অনৈতিক ব্যবসার অভিযোগে তদন্তেও রহস্যজনক ছাড় নাসা গ্রুপের কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভমুখর মানববন্ধন অনাবাসী বাংলাদেশিদের নিজ দেশ থেকেই হজে যেতে হবে কলকাতায় মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলাদেশি ইলিশ, ক্রেতার ঝোঁক গুজরাট-মিয়ানমারের দিকে কটাক্ষের মুখে দীপিকা পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি–আওয়ামী লীগের মাদারীপুরে চাঞ্চল্যকর রেনু বেগম হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার সবুজ হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হলো রিয়েল টাইম অনুবাদ সুবিধা, সহজ হবে ভিন্ন ভাষায় যোগাযোগ আশুলিয়ায় দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার, এক সহযোগী পলাতক
চড়া দামে ধরা ছোঁয়ার বাইরে পদ্মার ইলিশ, আমদানিকারকরাও পড়েছেন বিপাকে

কলকাতায় মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলাদেশি ইলিশ, ক্রেতার ঝোঁক গুজরাট-মিয়ানমারের দিকে

চলতি মৌসুমে কলকাতার বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ নিয়ে যতটা উচ্ছ্বাস ছিল, বাস্তবে ততটা দেখা যাচ্ছে না। হাওড়ার পাইকারি বাজারে ১৮ সেপ্টেম্বর প্রথমবার বাংলাদেশি ইলিশ ঢোকার পর থেকেই বাজারে সরবরাহ শুরু হলেও চাহিদা আশানুরূপ হয়নি।

মূল কারণ একটাই—চড়া দাম। ১ কেজির বেশি ওজনের পদ্মার ইলিশ পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১৯০০-২০০০ রুপিতে, আর খুচরা বাজারে ২২০০-২৫০০ রুপিতে। বিপরীতে, গুজরাট, মিয়ানমার ও ডায়মন্ড হারবারের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে অনেক সস্তায়, মাত্র ৫০০-৭০০ রুপিতে।

হাওড়ার কদমতলা বাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, “বাংলাদেশি ইলিশের দাম অনেক বেশি। ক্রেতারা কিনতে চান না। ফলে গুজরাট বা মিয়ানমারের ইলিশ নিয়েই ফিরছেন তারা।”

পশ্চিমবঙ্গ ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদ বলেন, “এবার ৪০০ থেকে ৫০০ টন ইলিশ আনার আশা ছিল, কিন্তু এনেছি ৮০ টনেরও কম। দাম বেশি থাকায় চাহিদা একেবারেই নেই।” ফলে এবারের কলকাতার বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ কার্যত মুখ থুবড়ে পড়েছে, আর ক্রেতাদের ঝোঁক গিয়েছে তুলনামূলক সস্তা ইলিশের দিকে।

সর্বাধিক পঠিত

বনভূমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন

চড়া দামে ধরা ছোঁয়ার বাইরে পদ্মার ইলিশ, আমদানিকারকরাও পড়েছেন বিপাকে

কলকাতায় মুখ থুবড়ে পড়ল বাংলাদেশি ইলিশ, ক্রেতার ঝোঁক গুজরাট-মিয়ানমারের দিকে

আপডেট সময়: ১৭ ঘন্টা আগে

চলতি মৌসুমে কলকাতার বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ নিয়ে যতটা উচ্ছ্বাস ছিল, বাস্তবে ততটা দেখা যাচ্ছে না। হাওড়ার পাইকারি বাজারে ১৮ সেপ্টেম্বর প্রথমবার বাংলাদেশি ইলিশ ঢোকার পর থেকেই বাজারে সরবরাহ শুরু হলেও চাহিদা আশানুরূপ হয়নি।

মূল কারণ একটাই—চড়া দাম। ১ কেজির বেশি ওজনের পদ্মার ইলিশ পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ১৯০০-২০০০ রুপিতে, আর খুচরা বাজারে ২২০০-২৫০০ রুপিতে। বিপরীতে, গুজরাট, মিয়ানমার ও ডায়মন্ড হারবারের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে অনেক সস্তায়, মাত্র ৫০০-৭০০ রুপিতে।

হাওড়ার কদমতলা বাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, “বাংলাদেশি ইলিশের দাম অনেক বেশি। ক্রেতারা কিনতে চান না। ফলে গুজরাট বা মিয়ানমারের ইলিশ নিয়েই ফিরছেন তারা।”

পশ্চিমবঙ্গ ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মাকসুদ বলেন, “এবার ৪০০ থেকে ৫০০ টন ইলিশ আনার আশা ছিল, কিন্তু এনেছি ৮০ টনেরও কম। দাম বেশি থাকায় চাহিদা একেবারেই নেই।” ফলে এবারের কলকাতার বাজারে বাংলাদেশি ইলিশ কার্যত মুখ থুবড়ে পড়েছে, আর ক্রেতাদের ঝোঁক গিয়েছে তুলনামূলক সস্তা ইলিশের দিকে।