যশোরে
তিন বন্ধু একই সঙ্গে সব সময় থাকতেন। ব্যবসা করতেন তিনজন একই সাথে।
মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে নানা অপরাধ সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন তারা। বন্ধুত্বের টানাপোড়েন শুরু হয় নানা কারণে।তাদের মধ্যে মাদক ব্যবসার টাকা নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয়। প্রথমে বন্ধুর পাওনা টাকা না দেওয়ার জন্য তার স্ত্রীকে লেলিয়ে দেয় অপার বন্ধু ইসরাফিল হোসেনের (৪০) দিকে। একসময় ইসরাফিল বন্ধুর স্ত্রীর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে। এরপর কৌশলে ইসরাফিলকে একটা নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে দুই বন্ধু মিলে হত্যা করে কাশিয়াডাঙ্গা জঙ্গলে মাটির নিচে মাটির পুঁতে রাখে।
বুধবার(১সেপ্টেম
শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি বদরুল আলম জানান, ইসরাফিল ২৭ আগস্ট রাতে বাড়ি থেকে বাহির হয়। পরের দিন তার আত্মীয়-স্বজনসহ
তাছাড়া বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় আমরা অনুসন্ধানের জন্য যশোর গোয়েন্দা ডিবি পুলিশের শরণাপন্ন হই। এক পর্যায়ে থানা পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশ সমন্বয়ে সন্দেহ ভাবে তিনজনকে আটক করা হয়। হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত অন্যান্য আসামিদের ধরতে নাম পরিচয় সামরিক গোপন রাখা হচ্ছে। জঙ্গলের ভিতর কবরস্থান থেকে তার মাটিচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে । ময়নাতদন্তের পর এই বলা যাবে তাকে কিভাবে হত্যা করা হয়েছে।