নমিনেশন বনাম কমিউনিকেশন ও রমিছা বিবির কান্না - বিডি খবর ডটকম
ঢাকা, বাংলাদেশ | শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ , ৬ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনামঃ

প্রচ্ছদ শিল্প ও সাহিত্য নমিনেশন বনাম কমিউনিকেশন ও রমিছা বিবির কান্না

নমিনেশন বনাম কমিউনিকেশন ও রমিছা বিবির কান্না

bd

দেশীয় রাজনীতি আজ কালু সাহেবদের নমিনেশন বানিজ্যে কুলষিত হচ্ছে দিনদিন। কালুরা এখন কালু থেকে কালাম হয়,তারপর এক সময় কালাম খাঁ কিংবা চৌধুরী, হাজী-গাজীর মত নামী-দামী সব পদবীতে পরিচিতি লাভ করে মিডিয়ার বদৌলতে। ভাবছেন এত সব নামের ভীড়ে কালুকে নিয়ে লিখতে হলো কেন ? অবশ্য প্রশ্ন জাগার কারণও আছে। আর সে কারণ আর কারণের ব্যাকরণটুকুই লিখতে বসেছি। লিখতে বসেছি কিছু কালু সাহেবদের ডিজিটাল উপায়ে খুব অল্প সময়ে ধপধপে ফর্সা হওয়ার কারিশমা নামক গল্পটুকুও। যে কথা বলতে চাচ্ছিলাম-দলীয় নমিনেশন পেয়ে উল্লাসিত নেতাকর্মীরা তাদের নেতাকে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলো শ্লোগানে শ্লোগানে। আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে চারিদিকে আওয়াজ হচ্ছিল – তোমার ভাই আমার ভাই, কালাম ভাই কালাম ভাই! নমিনেশন পেয়েছে কালাম ভাই, তোমার আমার চিন্তা নাই! ওদের শ্লোগানে বড্ড হাসি লাগে আমার। কারণ- ওদের কালাম ভাই যে কখন কালু থেকে কালাম আর ডিজিটাল ব্যানার-ফেষ্টুনের বদৌলতে ডিজিটাল নেতা হয়ে গেছে তা কেবল রাস্তার মোড়ে মোড়ে ঝুলানো সস্তা পোষ্টারগুলো দেখে বুঝা যায়। যাহোক- ডিজিটাল নামের এ যুগে তৃনমূল তথা প্রান্তিক জনপদে কমিউনিকেশন ছাড়া নমিনেশনেই যে বড় নেতা হওয়া যায় তা আর বুঝার বাকি নেই কারো। তাই দেশে এখন অনেকেই নেতা হবার স্বপ্ন দেখে। আর সে স্বপ্ন বাস্তবায়নেই দেশীয় রাজনীতিতে এখন থেকে থেকে হরেক রকম কালুদের আবির্ভাব হয়। সেজন্যই তো রাষ্ট্রপতি বলেছিলেন- “রাজনীতি এখন গরিবের ভাউজ”! অথচ এমন হওয়ার কথাছিল যে- রাজনীতি এখন গরিবের মা-মাসী। মা-মাসী না হয় বাদই দিলাম, রাজনীতি নামক শব্দটি যদি আজ গরীবের গুণী ভাউজে পরিণত হত তাহলে হয়তোবা দেশের আনাচে-কানাচে এত নীতি বিবর্জিত দেবরের আবির্ভাব হতোনা। এ ধরনের দেবরগুলোই তো এখন সহজ সরল মাঝ বয়সী বিধবাদের বিধবা ভাতা দেয়ার নাম করে তাদের স্বর্বস্থ লুটে নেয়! শুধু তাই নয়- স্বার্থের কারণে এসব দেবর নামক নেতারাই তো এখন দ্বিধাবোধ করেনা এক নেতা আর এক নেতার দুধের শিশুকে এতিম করতে,কিংবা একমাত্র ছেলের মায়ের বুক খালি করতে! আগেকার দিনে শুনে ছিলাম- কাক কাকের গোস্ত খায়না। কিন্তু এখন দেখছি-কাক কাকের গোস্ত খায়-নেতারা নেতার কলিজা চাবায়! ইত্যাদি সব কারনেই দেশের রাজনীতিতে সুধীজন, গুণীজন, নীতি,আদশবার্ন মানুষগুলো আজ কেউ রাজনীতিতে জড়াতে চায়না। তাই দেশীয় রাজনীতিতে আজ ভাল মানুষের বড়ই অভাব। ফলে এর নেতিবাচক প্রভাব পরছে রাষ্ট্রের সকল স্তরে। আমাদের কালু সাহেব অবশ্য সে ধরনের নেতা নয়। আর হবেই বা কেমন করে? সে তো ছিল এক কেন্দ্রীয় লিডারের পিএস। সরাসরি রাজনীতি নামক এ লাইনে এ্যাই প্রথম। তবে তার রয়েছে অনেক অভিজ্ঞতা। প্রশাসনিক দিক থেকে শুরু করে আন্তঃ বিভাগীয় সকল স্তরে তার তেলের তেলেসমাতিতে রয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। আর কেন্দ্রীয় লিডারের ছত্র-ছায়ায় থেকে এতদিনে রপ্ত করেছেন মাস্তানি,চাঁদাবাজি,দখলবাজি ও পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই করে কিভাবে নিরাপদে থাকা যায়। সে সাথে শিক্ষা নিয়েছেন কিভাবে ভোটের হাটে ভোট বানিজ্য করে টাকার পাহাড় গড়া যায়। সেজন্যই তো সখ হয়েছে নেতা হওয়ার,সখ হয়েছে হাজারো লোকের ভিড়ে হাত নেড়ে মৌন সালাম দেয়া নেয়ার। তাই এতদিনে বিভিন্ন ভাবে গচ্ছিত অবৈধ টাকার বিনিময়ে দিয়ে লুফে নিয়েছেন দলীয় নমিনেশন। তার বিশ্বাস, দলীয় নমিনেশন মানেই মানেই তো কোনো একদিন এমপি,মন্ত্রী। আর একবার এমপি মন্ত্রী হতে পারলেই তো টাকা আর টাকা! সেজন্য টাকা খরচে হাত কাঁপেনা কালুর। তাই কালু এখন টাকা দিয়েই লোক সমাগম করে ভাড়া নেয়া শতশত গাড়ির বহর নিয়ে মিছিলে মিছিলে ফিরছেন এলাকায়। সেই মিছিলের শ্লোগানে আর গাড়ির পোঁ-পাঁ শব্দে চৈতন্য ফিরে পায় ঘুমিয়ে থাকা ক্ষুধার্ত বৃদ্ধা রমিছা বেগম। চৈতন্য পেয়ে অনেক কষ্টে কালু নামক কালামকে দেখার আশায় লাঠিতে ভর করে রাস্তার পাশে দাঁড়ায় রমিছা । কিন্তু দেখা হয়না ভাড়াটে জনতার ভীড়ে। তার কয়েকদিন পর হঠাৎ রমিছার আঁধার ঘরে টর্চ লাইটের আলোয় চমকে উঠে রমিছা বেগম ! চমকিত মনে কে বলায় নিজেকে সালাম নামে কালাম ভাইয়ের লোক বলে পরিচয় দেয় সালাম। তার কথায় রমিছা বেগম ভাঙ্গা শরীরে ছেঁড়া কাঁথাখানি জড়িয়ে উঠে বসতে চেষ্টা করে, কিন্তু পারেনা! শোয়া অবস্থায় সালামের দিকে মুখ করে রমিছা বলে- ক্যা বাপ্ কি মনে করে এতো রাইতে আমার ভাঙ্গা ঘরে? কওতো এহোন তুমারে কই বসতে দেই ! সালামের উত্তর-না চাচী বসব না। আমি এসেছি কালাম ভাইয়ের এই মার্কায় ভোট চাইতে। ভোটটা দিয়েন চাচী কালাম ভাই কিন্তু খুউব ভাল মানুষ! এই ভাল নামক শব্দটি আর ভোটের হাটে এসব ভোট ব্যবসায়ীর কাছে প্রতারণার স্বীকার হয়ে বারবার প্রতারিত হয়েছেন এখনো হচ্ছেন রমিছা তথা রমিছারা। তাই সালামের কথায় রমিছা বেগমের চোখে মুখে এক চিলতে ফেকাশে হাসি। সে হাসির কারণ বুঝতে পারেনা সালাম। নির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। ভোটের বাজারে ভোট কেনাবেচায় চলছে নেতা বানানোর প্রতিযোগিতা,নেতা হওয়ার প্রতিযোগিতা,সে প্রতিযোগীতায় রমিছারা তাদের অজান্তেই নেতাকর্মীর কাছে বিক্রি হয়ে যায় দেশি-বিদেশি পণ্যের মতো টেরই পায়না তারা। কিন্তু রমিছার মত প্রান্তজনের কোনোমতে খেয়েপড়ে বেঁচে থাকার আকুলতা টুকু কেনাবেচা হয় না নির্বাচনী ভোটের হাটে। তারপরেও কালামদের নির্বাচনী ভোটের বাজার জমে উঠেছে বেশ। চমকপ্রদ প্রচারণায় ফাঁদে পরে ভোটারের মাঝে বেশ আগ্রহ জমেছে কালামকে দেখার। ভোটারদের এমন আগ্রহের কথা জানতে পেরে মুহুর্তেই নিজের ভাগ্য সুপ্রসন্ন হওয়ার স্বপ্ন দেখে কালাম। এ ধরনের স্বপ্ন দেখার একটা বাস্তবিক কারণ আছে। সে কারণের ব্যাকরণটা হলো- গত দুই দুইবার কালাম দেখেছে-নির্বাচনে জয়লাভের জন্য আসলে ভোট কিংবা ভোটার কোন বিষয় নয়- মূল বিষয় হলো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন এবং উপর মহলকে সন্তুষ্ট রাখা। সেদিক থেকে অন্যান্যদের তুলনায় পিছিয়ে নেই কালাম। আর তাইতো ভাড়াটে কর্মীদের উদ্দেশ্যে কালামের অভয় বানী,ভোটাররা ভোট দেক আর না দেক সে নিয়ে টেনশন করবেন না। আপনারা শুধু বেশি বেশি প্রচার চালিয়ে যান। মনে রাখবেন,নমিনেশন যখন পেয়েছি তখন নির্বাচন কিভাবে পাড়ি দিতে হয় তা ভাল জানা আছে আমার ! এ কথা বলে কর্মীদের সামনেই দলীয় প্রধান,স্থানীয় প্রশাসন, ও নির্বাচন পরিচালনা সমন্বয়কারীকে ফোন লাগায় কালাম এ পর্যন্ত জয় নিশ্চিতে তার সব কৌশল ঠিক আছে কি’না জানতে। এতে খুশিতে তৈলাক্ত হাতে আরো বেশি হাততালি দেয় ভাড়াটে কর্মীরা। নির্বাচনের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। পাড়ায় পাড়ায় চলছে নির্বাচনী আমেজ। সে আমেজের মধ্য দিয়েই চলছে নামী-দামী,অদামী ভোটারদের ভোট বেচা-কেনা। কেউ বিক্রি হচ্ছে শাড়ীতে,কেউবা বিড়িতে,কেউবা টাকার পেটিতে আবার কেউবা বিশ্বাস করে আশ্বাসে। কিন্তু সে আশ্বাসে আর আশ্বস্থ হতে পারছেনা বৃদ্ধা রমিছা, ঠকতে ঠকতে আশ্বাসে তার বিশ্বাস উঠে গেছে অনেক আগেই। কয়েকদিন পর দিন গত রাত,প্রান্তিক জনপদের সব কিছুই গভীর অন্ধকারে পরে গেছে ঢাকা। রাত পোহালেই নির্বাচন । অনেকের কাছে রাতটি অনেক উৎকন্ঠা বা আনন্দের হলেও রমিছার কাছে যেন প্রাণ কেড়ে নেয়ার রাত। বুকের ব্যথা ও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যাওয়ায় প্রাণ বুঝি যায় যায়। সে কষ্ট থেকে রেহাই পেতে একটি ইনহেলারের বড়ই প্রয়োজন রমিছার। কিন্তু টাকার অভাবে কিনতে পারছেনা সে। তাই একটি ইনহেলার কিনতে ভোটের বাজারে নিজের ভোটটিকে বিক্রি করতে চায় রমিছা। কিন্তু বুকের ব্যথা সহ শ্বাস কষ্টটা অতি মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় ভোট বাজারে যেতে পারেনা রমিছা,ফলে শুয়ে থাকা অবস্থায় ভাঙ্গা ঘরের বেড়ার ফাঁক দিয়ে তাকিয়ে থাকে সালামের আশায়। অবশেষে সালামের আগমন। ছালামকে কাছে পেয়ে রমিছার আকুল আবদার- বাবা শুনতাছি আজ রাইতে মহল্লায় নাকি সবাইরে অনেক ট্যাহা দিব তুমাদের কালাম,আমি ট্যাহা চাইনা- আমারেএকটা ইনহেলার কিনা দিও বাপ্! রমিছার কথায় পকেট থেকে একটা দশ টাকার নোট বের করে তার হাতে দিয়ে ছালাম বলে- টাকার দায়িত্বে আমি নাই চাচী! টাকার দায়িত্বে আছে গাডু মিয়া। এই যে দশ টাকা তোমারে দিলাম এইটা দিয়া তুমি রিক্সা ভাড়া দিয়া কাল ভোট দিতে যাবা। আমি গাডুরে কইয়া দিমু তোমারে টাকা দেয়ার জন্য। সে তোমারে টাকা দিলে সে টাকায় একটা ইনহেলার কিনিও। পরদিন যথা সময়ে ভোট দিতে যায় অসুস্থ রমিছা একটা ইনহেলার পাওয়ার আশায়। তবে ভোট দিয়ে এসে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে যায় রমিছা। ভোট শেষে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে কালাম। এ জয়লাভে গাডু তথা ছালামরা কালামকে সাথে করে আনন্দ মিছিল নিয়ে ঘুরতেছিল পাড়ায় পাড়ায়। সে মিছিলে কালামকে দেখতে আর ইনহেলার নিতে অনেক কষ্টে নিজেকে সামলিয়ে রাস্তায় দাঁড়ায় রমিছা। কিন্তু মিছিলের ভীড়ে কালামকে খুঁজে পায়না রমিছা,তবে খুঁজে পায় ছালাম আর গাডুকে। গাডুর কাছে ইনহেলার চাইতেই গাডুর তড়িঘড়ি উত্তর-তুমি ভোট না দিলেও কালাম ভাই জয়লাভ করত,তোমায় একটা ইনহেলার কিনে দেয়ার জন্য ছালাম আমায় বলেছিল,কিন্তু এখন টাকা নাই পরে দেখা করিও বলে ছালামকে রেখে কালামের সঙ্গ পেতে দৌড় দেয় গাডু। গাডুর এভাবে চলে যাওয়ায় মহুর্তেই যেন বুকের ব্যথা সহ শ্বাসকষ্টটা বেড়ে গিয়ে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার আশাটি ক্ষীণ হয়ে আসে বৃদ্ধা রমিছার। তারপরেও কোনমতে দম নিতে নিতে ছালামের কাছে রমিছার প্রানের আকুতি- তুমি না কইছিলা বাপ ভোট দিলে গাডু আমারে একটা ইনহেলার কিন্যা দিব-কিন্তু কই? ও তো আমারে ইনহেলার দিল না! বিশ্বাস কর- রাত হইলে ঘুমাইতে পারিনা,কাশতে বুক পাঞ্জার ভাইঙ্গা দম বন্ধ হইবার চায়- মনে হয় এই বুঝি মইরা যামু! দাওনা বাপ আমারে একটা ইনহেলার কিন্যা! রমিছার প্রাণের আকুতি প্রাণ কাড়েনা সালামের। সালামও চলে যায় বিজয়ের মিছিলে গাডুর মতো। তখন সকালের সূর্যটা বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা ছুঁই-ছুঁই,খানিকবাদেই রমিছার দুনিয়াটা ছেয়ে যাবে হীম কুয়াশায় হীমেল হাওয়া আর ঘোর অন্ধকারে। সে অন্ধকারে আজও একটি ইনহেলারের জন্য রমিছা তার শেষ নিশ্বাসগুলো ধরে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবে শ্বাসকষ্ট নামক মরন খেলায়- এ কথা ভাবতে ভাবতে দুচোখ ভিজে আসে রমিছার।
লেখকঃ সাংবাদিক

শেয়ার করুনঃ
0 ভিউ

ইউপি সদস্যের উপর হামলার জের, ব্যবসায়ীর বাড়ীতে ভাংচুর ও লুটপাট

মার্কিন প্রতিনিধি দলের মুরাদনগরের কৃষি কার্যক্রম পরিদর্শন

মুরাদনগরে পরীক্ষায় নকল দিতে গিয়ে ৩জন আটক, মোবাইলকোর্টে ২বছরের সাজা

মুরাদনগরে পরীক্ষায় নকল দিতে গিয়ে ৩জন আটক, মোবাইলকোর্টে ২বছরের সাজা

মুরাদনগরে ‘রোহিঙ্গা’ যুবকের জন্ম নিবন্ধন! পাসপোর্ট করতে গিয়ে ধরা

শ্রীমন্তপুর এম এ ছাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান

প্রতিপক্ষের হামলার প্রতিবাদে আহত ফ্রান্স প্রবাসীর সংবাদ সম্মেলন

নাগেশ্বরীতে টঙ্গী ইসতেমার রিজার্ভ বাসে ছদ্মবেশে মাদক পরিবহনের চেষ্টায় আটক-১

শ্রীমঙ্গলে কোয়াব কাপ টি-১৬ ক্রিকেট-২৪ টুর্নামেন্ট’র উদ্বোধন

বুড়িচং উপজেলা আইন শৃঙ্খলা ও মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

নাগেশ্বরীতে ২০ বোতল ফেন্সিডিল ও ০২ বোতল ইস্কাফসহ মাদক কারবারি আমিনুল গ্রেফতার

বিয়ের প্রলোভনে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

চেলসির সঙ্গে ড্র, ফাইনালের পথ কঠিন হলো রিয়ালের

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে দিল্লিকে হারিয়ে শীর্ষে কোহলিরা

আরও ২/৩ দিন হাসপাতালে থাকতে হবে খালেদা জিয়াকে

খাদ্যের সঙ্গে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতেও কাজ হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

পপ সম্রাটের বিরদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রত্যাখান

ইউনেসকোর প্রেস ফ্রিডম পুরস্কার জিতলেন মারিয়া রেসা

দিরাইয়ে বজ্রপাতে দুই সহোদরের মৃত্যু, আহত ৩

রাজধানীতে অভিযানে গ্রেফতার ৩০

ওবায়দুল কাদের আপনি রেহাই পাবেন না: কাদের মির্জা


উপরে